বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিজ উদ্যোগে যেকোনো কাজে নিয়োজিত হতে পারে না। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বর্তমানে এই পরিস্থিতিতে সংবিধানের বাধ্যবাধকতার জন্যই নিয়োজিত হয়েছে।
পৃথিবীর যে কোন সেনাবাহিনী সব সময় চেইন অব কমান্ড মেনে চলে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এর ব্যতিক্রম নয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাজ সংবিধান অনুযায়ী দেশকে বহি: শত্রুর হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সকল সময়ে দেশের জন্য নিয়োজিত।
সেনাবাহিনী যেকোনো মূল্যে দেশের স্বার্থকে রক্ষা করে। এর পাশাপাশি নিরাপত্তা নিশ্চিত, দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং যেকোনো ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম থেকে দেশকে রক্ষা করবে।
গত ১৯ জুলাই মধ্য রাত থেকে জনগনের জান মাল রক্ষা ও সরকারী গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপওায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তায় মাঠে নামে।
অতীতে ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সিভিল প্রশাসনের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করে সরকারের প্রদত্ত যেকোনো দায়িত্ব সুন্দরভাবে পালন করেছে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুখে-দুঃখে সকল সময়ে দেশের মানুষের পাশে থেকে যেকোনো প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত রয়েছে। যেকোনো দুর্যোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সামর্থ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর।
প্রশিক্ষণকালীন সময়ে সেনাবাহিনী তার জনকল্যাণমূলক কাজের অংশ হিসেবে অসহায়, দুস্থ ও শীতার্ত মানুষের পাশে নিয়মিত দাঁড়ায়। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অসহায়, দুস্থ ও গরিব-দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময়ই সমগ্র জাতির আস্হা ও ভরসার শেষ আশ্রয়স্হল যা আগেও ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।